Sunday, May 31, 2015

গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য

গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ১ 


গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে বছরে ১ লক্ষ ডলারের বেশি আয় করেছে অমুক ব্যক্তি, এধরনের কথা নিশ্চয়ই শুনেছেন। মাসে ৫ থেকে ১০ হাজার ডলার আয় করার ব্যক্তির উদাহরন খুব কম নেই। এই কথাগুলি এমন ধারনা তৈরী করে যাথেকে অনেকেই মনে করেন, একটি ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগ তৈরী করে সেখানে এডসেন্স যোগ করলেই হাজার হাজার ডলার আসতে শুরু করে।
এভাবে পর্যাপ্ত পরিমান অর্থ আয় করা যায় একথা যেমন ঠিক তেমনি এখানে কিছু ভূল ব্যাখ্যার সুযোগ রয়েছে এটাও ঠিক। আপনি যদি সত্যিকার অর্থেই এডসেন্স ব্যবহার করে আয় করতে চান তাহলে আপনার সেগুলি জানা প্রয়োজন।
প্রথমেই জেনে রাখুন, কথাগুলি এভাবে বলা হয় কেন।
যদি বলা হয় আপনি দিনে ৫-৬ ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে বসে আর্টিকেল লিখে যাবেন, মাসের পর মাস, এমন আর্টিকেল যা মানুষ আগ্রহ নিয়ে পড়বে, এজন্য আরো কয়েক ঘন্টা পড়াশোনা করবেন, আপনার সাইটে শতশত এধরনের আর্টিকেল জমা হবে, তারপর সেগুলি পড়ার জন্য হাজার হাজার মানুষ সেখানে ভীড় জমাবে, তারপর আপনি টাকা পাবেন তাহলে আপনার সেবিষয়ে খুব আগ্রহ থাকার কথা না। মানুষ বেশি পরিমান অর্থ পেতে চায় কাজ না করে। কাজেই বিষয়টি ঘুরিয়ে বলা, এডসেন্স ব্যবহার করুন, বিনা পরিশ্রমে, বিনা খরচে বহু টাকা পাবেন।
বিনা খরচে কথাটা কিছুটা ঠিক। বিনামুল্যে সাইট তৈরী উপকরন, বিনামুল্যে ওয়েব হোষ্টিং ইত্যাদি ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। এডসেন্স বিজ্ঞাপন পাওয়ার জন্যও খরচ নেই। তাদের দেয়া কয়েক লাইন কোড আপনার ওয়েবসাইটে যোগ করাই যথেষ্ট। আর অর্থ উপার্জনের জন্য আপনাকে পৃথকভাবে পরিশ্রম করতে হচ্ছে না একথাও ঠিক।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, পরিশ্রম আপনাকে করতে হচ্ছে ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার জন্য। আপনার সাইটে যদি দিনে কমপক্ষে ১০০ ইউনিক ভিজিটর না আসে তাহলে উল্লেখযোগ্য আয় হওয়ার সম্ভাবনা কম। তারা প্রতি ক্লিকের জন্য ১ সেন্ট বা ১০ ডলার (কখনো কখনো আরো বেশি) যা-ই দেয়ার কথা বলুক না কেন। ভিজিটর নেই কথার আরেক অর্থ আপনার কোন আয় নেই।
এডসেন্স থেকে আয় করার জন্য আপনার প্রথম শিক্ষা হতে পারে, বিনা পরিশ্রমে কিছু পাওয়া যায় না
এডসেন্স কিভাবে কাজ করে জানলে বিষয়টি পরিস্কার হবে। গুগলের এডওয়ার্ডস নামে একটি প্রকল্প রয়েছে। যারা গুগলের মাধ্যমে ইন্টারনেটে তাদের ব্যবসার প্রচার করতে চান তারা গুগলের সাথে যোগাযোগ করেন। এটাই এডওয়ার্ডস। গুগল সেই কাজ করে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে লিংক দেয়ার মাধ্যমে। এটা এডসেন্স। আপনার ওয়েবসাইটে এডসেন্স ব্যবহার করলে আপনি বিজ্ঞাপন পাবেন, সেখানে কেউ ক্লিক করলে গুগল টাকা পাবে। সেই টাকার কিছু অংশ আপনাকে দেয়া হবে আপনার সাইট ব্যবহারের কারনে।  গুগল তাদের আয় থেকে কতভাগ দেয় সেটা একমাত্র গুগল নিজে জানে।
কাজেই, যদি এডসেন্স থেকে আয় করতে চান, নিজেকে বলুন, এটা আমার ব্যবসা। ব্যবসার জন্য যতটা পরিশ্রম করা প্রয়োজন করতে রাজি আছি
ব্যবসার মত ধৈয্য ধরে এতে মনোনিবেশ করতে হবে। সুবিধেজনক বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরী করতে হবে, মাসের পর মাস চেষ্টা করে তাকে উন্নত করতে হবে। সেখানে ভিজিটর আসার ব্যবস্থা করতে হবে। যত বেশি ভিজিটর আয়ের সম্ভাবনা তত বেশি।
এডসেন্স সম্পর্কে যেভাবে বলা হয়, শুরু করলেই সাথেসাথে টাকা আসতে শুরু করবে, একথা ঠিক না।
কাজগুলি কিভাবে করা যায় সে সম্পর্কে কিছুটা ধারনা নিন।
.          মানুষের আগ্রহ রয়েছে এমন বিষয় নিয়ে ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরী করুন। গুগল আপনার সাইটের প্রতিটি টাইটেল, প্রতিটি আর্টিকেল বিশ্লেষন করে জেনে নেয় সেখানে কোন ধরনের ভিজিটর কত পরিমানে যায়। তা থেকে ঠিক করে সেখানে কোন বিজ্ঞাপন দেয়া হবে। কাজেই সাইটের বিষয়কে উন্নত করুন। সার্চ তালিকায় আপনার সাইট যত ওপরের দিকে থাকবে আপনার আয়ের সম্ভাবনা তত বেশি।
.          আপনার বিষয়ের সাথে মিল আছে এমন সাইট সম্পর্কে জানুন। আপনার সাইটের কি-ওয়ার্ড লিখে সার্চ করে দেখুন কোন সাইটকে শুরুতে পাওয়া যায়। প্রয়োজনে সেই সাইট সম্পর্কে একটি রিভিউ লিখতে পারেন, তার একটি লিংক রাখতে পারেন আপনার সাইটে। ফল হিসেবে তারাও আপনার সাইটে ভিজিটর পাঠানোর ব্যবস্থা করবে।
.          বিভিন্ন সাইট এবিষয়ে নানারকম পদ্ধতি ব্যবহার করে এবং পরামর্শ দেয়।  যেমন http://www.selfpromotion.com/ এধরনের সাইট থেকে বিষয়গুলি শিখুন।
.           কিছু ওয়েবসাইট আপনার সাইট বা ব্লকে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে পারে। সেখানে আপনার সাইটের ঠিকানা এবং পরিচিতি লিখুন। http://www.technorati.com/ , http://www.blogrush.com/ , http://pingomatic.com/ ইত্যাদি এধরনের সাইট। এদের মাধ্যমে প্রচার বাড়ান।
.          আপনার সাইটের বিষয় নিয়ে কোন ফোরাম আছে কি-না সার্চ করে দেখুন। সেখানে নিজের লিংকসহ মন্তব্য লিখুন।
.          বিভিন্ন সামাজিক ওয়েবসাইট (ফেসবুক-টুইটার) এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটের প্রচার বাড়ান।

মোটকথা, আপনি এডসেন্স থেকে যথেস্ট পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারেন যদি একে ব্যবসা হিসেবে দেখেন এবং সেভাবে কাজ করেন। একটি সার্চ ইঞ্জিনে আপনার দেয়া তথ্য ব্যবহার হতে কয়েক মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। কাজেই সাথেসাথে ফল পাবেন এটাও ধরে নেবেন না।

গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ২

আপনি আয় করতে চান গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে, আপনার কিছু সত্য জানা প্রয়োজন। একেবারে প্রথম কথা, একে অর্থ উপার্জনের সহজ পদ্ধতি ভাববেন না। অনেকে প্রচারনা থেকে ধরে নেন ব্লগারে একটা একাউন্ট খুললেই টাকা আসতে শুরু করবে। এটা ভুল ধারনা।
অন্যে এই পথে কত আয় করেছে সে উদাহরন দেখাবেন না। তারা আয় করেছে এটা হয়ত দেখেছেন, এর পেছনের শ্রম দেখেননি।
অমুকে অত টাকা আয় করেছে এই তথ্য দেখে সহজেই মানুষ বিভ্রান্ত হয়। কেউ মানে ৫ হাজার ডলার আয় করছে, বিষয়টি এভাবে দেখুন, সেই ব্যক্তি এমন বিষয় নিয়ে ওঢেব সাইট তৈরী করেছে যে বিষয়ে সে প্রচুর জানে। সেই বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য সেখানে রয়েছে যা অন্যদের প্রয়োজন। সরাসরি ভিজিটর সেখানে যাচ্ছে, অন্যান্য সাইটগুলি ভালমানের সাইটের কারনে সেখানে লিংক তৈরী করছে ফলে ভিজিটর আরো বাড়ছে, সেকারনে এডসেন্স থেকে আয় ক্রমাগত বাড়ছে।
আপনার আয় নির্ভর করবে কয়েকটি বিষয়ের ওপর।
.          আপনি ইন্টারনেট মার্কেটিং বিষয়টি কতটা ভাল বোঝেন।
.          আপনার সাইটে কি পরিমান ভিজিটর আসে।
.          প্রতি ক্লিকে আপনি কত করে পান।
.          দিনে কত ঘন্টা সময় ব্যয় করছেন। আপনি বছরে লক্ষ ডলার আয় করবেন আর এজন্য দিনে একঘন্টা বরাদ্দ রাখবেন এটা বাস্তবসম্মত না।


কাজেই এডসেন্স থেকে দ্রুত টাকা আয় হবে এমন ধারনা থেকে শতর্ক থাকুন। বরং আপনি যা করতে পারেন তা হচ্ছে,
.          এখনই শুরু করুন। কয়েকমাস কিংবা বছর পর সাফল্য পেতে শুরু করবেন।
.          শুরুতে এডসেন্স থেকে উপার্জন সামান্য মনে হতেই পারে। কিন্তু ভুল থেকেই শিক্ষা লাভ করতে হয়। প্রতিদিনের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিদিন উন্নতির চেষ্টা করুন। আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটরের সংখ্যা, তাদের ধরন, উতস, তাদের ব্যবহার করা কি-ওয়ার্ড ইত্যাদি বিশ্লেষন করে আপনার সাইটে পরিবর্তন আনুন।
.          কি পরিমান সময় ব্যয় করা হচ্ছে এবং কি পরিমান অর্থ পাওয়া যাচ্ছে এই দুইয়ের হিসেব শুরুতেই মেলাবেন না। বর্তমানের সমস্ত কাজই ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ মনে করে কাজ করে গেলে সাফল্য পাওয়া সম্ভব। ভুলে যাবেন না বাস্তবে অন্যান্য ব্যবসার ক্ষেত্রে সবাই লাভের আশা করে শুরু করে, সবাই লাভ করে না।

আপনার সাইটের বিষয় কি এটা গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা রাখে ভিজিটর আসার ক্ষেত্রে। যেমন এই মুহুর্তে আপনি মনে করতে পারেন অনলাইনে অর্থ উপার্জন, ইন্টারনেট থেকে সহজে আয় করার পদ্ধতি, এডসেন্স থেকে আয় করার পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে লিখলে আপনার সাইটে বেশি ভিজিটর পাওয়া যাবে।
কথাটা কিছুটা ঠিক। এই কি-ওয়ার্ড লিখে একবার গুগল সার্চ করে দেখুন তো। ফল হিসেবে পাওয়া যাবে বহুকোটি সাইটের নাম। এদের সকলের সাথে আপনাকে প্রতিদ্বন্দিতা করতে হবে। এদের সবাইকে পেছনে ফেলে সার্চ রেজাল্টে প্রথম ১০ জনের মধ্যে আসা সত্যিকারের কঠিন কাজ।
এমন বিষয় বেছে নিন যে বিষয়ে আপনি ভাল জানেন, সেইসাথে লক্ষ্য রাখুন অন্যরা সেই সাইট থেকে উপকৃত হয়।

এই বিষয়ে অন্যান্য সাইটগুলি দেখুন। সেখানে যাকিছু ভাল সেটা অনুকরন করুন। সেই বিষয়কে ভালবাসুন।। আপনার সাইটে তার প্রতিফলন ঘটান। সেইসাথে বক্তব্যকে জোরালো করুন।
মোটকথা, গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে বেশি পরিমান আয় করতে চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে এমন বিষয় রাখার ব্যবস্থা করুন যে বিষয়গুলি আপনি সবচেয়ে ভাল জানেন।

ইন্টারনেট থেকে আয় : গুগল এডসেন্স এর অজানা তথ্য - ৩

ফ্রিহোষ্টিং বনাম পেইড হোষ্টিং
গুগলের বিনামুল্যের ব্লগ ব্যবস্থা ব্লগার (www.blogger.com) ব্যবহার করে নিজস্ব সাইট তৈরী করা খুব সহজ। ব্লগার ব্যবহারের জন্য আপনাকে বিশেষ কিছু জানা প্রয়োজন হয় না, সহজেই এডসেন্স যোগ করা যায়। অন্যদিকে ওয়েবসাইট তৈরী জন্য রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেস (wordpress) সহ নানাধরনের সফটঅয়্যার। এগুলির সাথে এডসেন্স ব্যবহারের জন্য নিজস্ব ডোমেন রেজিষ্ট্রেশন করতে হয়, সার্ভার ভাড়া করতে হয়। প্রশ্ন করা স্বাভাবিক কোনটি পছন্দ করবেন।
নিজস্ব ডোমেন এবং হোষ্টিং এর খরচ যেমন রয়েছে তেমনি সুবিধে অনেক বেশি। এই সফটঅয়্যারগুলি ব্যবহার করে এমন অনেক কাজ করা যায় যা ব্লগারে করা যাবে না। যেমন আপনি যদি আপনার সাইটে একটি মেসেজ বোর্ড যোগ করতে চান, সেটা ব্লগারে করা যাবে না।
তারচেয়েও বড় কথা, ব্লগার বিনামুল্যের। তারা সবসময় আপনাকে সেবা দিয়েই যাবে এমন কথা নেই। যে কোন সময় আপনার সাইট মুছে দিতে পারে তারা। যেহেতু তাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই সেহেতু আপনার বলার কিছু নেই।
কাজেই, এডসেন্স ব্যবহার করে (বা অন্য কোনভাবে) ওয়েব সাইট থেকে আয় করতে চাইলে তাকে ব্যবসা হিসেবে দেখুন এবং নিজস্ব ডোমেন-হোষ্টিং ব্যবহার করুন।
অবশ্যই আপনি ব্লগার দিয়ে শুরু করতে পারেন অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের জন্য। পরে তাকে অন্য যায়গায় সরাতে পারেন।
হোষ্টিং সার্ভিস পছন্দের বিষয়টিও ঝুকিপুর্ন মনে হতে পারে। অনেক ছোট হোষ্টিং সার্ভিস নিজেদের ব্যবসা গুটিয়ে সরে গেছে এমন উদাহরন রয়েছে। কাজেই প্রতিস্ঠিত হোষ্টিং সার্ভিস এর জন্য যোগাযোগ করাই ভাল। সার্ভার কোন দেশে সেটা যেহেতু কোন বিষয় না সেহেতু বিশ্বের  যে কোন যায়গার সার্ভার ব্যবহার করতে পারেন। বিশ্বের সেরা হোষ্টগুলির তথ্য পেতে পারেন ইন্টারনেটে সার্চ করেই।

ওয়েব সাইট কিভাবে তৈরী করবেন
আপনি মনে করতে পারেন কোনওয়েবসাইট ডিজাইনার দিয়ে আপনার সাইট তৈরী করিয়ে নেবেন, এরপর আপনি সেটা ব্যবহার করবেন। যদি আপনার সাইটে এমন কিছু ব্যবহার করেন যা করতে দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা প্রয়োজন তাহলে সেটা করতে পারেন। তারপরও, সেটা ব্যবহারের সময় আপডেট করতে হবে আপনার নিজেকেই। সেইসাথে সবকিছু দেখাশোনার দায়িত্বও আপনার। কাজেই আপনাকে কিছু শিখতেই হবে।
ওয়ার্ডপ্রেস (Wordpress) কিংবা জুমলা (Joomla)  জাতিয় সিএমএস সফটঅয়্যার ব্যবহার খুব সহজ যদি তৈরী টেম্পলেট ব্যবহার করেন। কিছুটা এইচটিএমএল/সিএসএস (HTML/CSS) শিখেই আপনি টেম্পলেটের পরিবর্তন করে নিজের উপযোগি করে নিতে পারেন।
যদি একেবারে নিজের মত করে তৈরী করে নিতে হয় তাহলে আপনাকে কোন সফটঅয়্যারের ব্যবহার শিখতে হবে। এজন্য CoffeeCup কিংবা Dreamweaver তুলনামুলক সহজ এবং উপযোগি সফটঅয়্যার। Site Build it! নামের সফটঅয়্যারটিও দেখতে পারেন। এগুলি ছাড়াও সহজে ওয়েবসাইট তৈরী অসংখ্য সফটঅয়্যার রয়েছে।

এডসেন্স থেকে আয়
তাহলে! আপনি এডসেন্স থেকে আয় করার জন্য সুবিধেজনক বিষয় ঠিক করেছেন, ওয়েবসাইট তৈরী করেছেন, ডোমেন রেজিষ্ট্রেশন করেছেন, তাকে সাভারে আপলোড করেছেন। এখন আয় করার জন্য আপনাকে গুগলের এডসেন্স রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে।
এজন্য http://adsense.google.com সাইটে যান এবং তাদের ফরম পুরন করুন।

আগামী (শেষ) পর্বে এডসেন্স বিজ্ঞাপনের ধরন এবং তাদের সুবিধে-অসুবিধে সম্পর্কে লেখা হবে।

0 Comments: